বাংলাদেশের অর্থনীতি সম্পূর্ণ রুপে টিকে রয়েছে গার্মেন্টস
শিল্পের উপর। বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮০ শতাংশ আসে গার্মেন্টস শিল্প থেকে। গার্মেন্টসের
প্রধান কাজ হচ্ছে ফেব্রিককে কাটিং এবং সুয়িং এর মাধ্যেমে গার্মেন্টসে রুপ দান করা।
সবশেষে ফিনিশিং সেকশন উক্ত গার্মেন্টসকে প্যাকিং এবং ফোল্ডিং করে সংখ্যা অনুসারে কার্টুন
তৈরি করে বিদেশে রপ্তানি করে থাকে। আমরা মার্কেট থেকে যখন কোন পোশাক ক্রয় করি, তখন
পোশাকের গায়ে বিভিন্ন ধরনের লেবেল দেখতে পায়, কিন্তু কোনটি কোন লেভেল তা বলতে পারি
না। তাই আজকে আমরা বিভিন্ন ধরনের লেবেল সম্পর্কে জানব।
চিত্রঃ সাইজ লেভেল (গুগল)
লেবেলঃ
লেবেল প্রধানত দুই প্রকার।যথাঃ
১.মেইন লেবেল
২. সাব লেবেল
সাব লেবেলকে আবার কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়।যেমনঃ
১. সাইজ লেবেল
২. কেয়ার লেবেল
৩. কম্পোজ লেবেল
৪. প্রাইজ লেবেল
মেইন
লেবেলঃ এই লেবেলে সাধারণত প্রতিষ্ঠানের নাম বা নিজস্ব নাম
বড় করে লেখা থাকে, তাকে মেইন লেবেল বলে।
সাইজ লেভেলঃ এই লেভেলে সাধারণত পোশাকের সাইজ কত শুধু সেটাই লেখা থাকে।
পোশাকের সাইজটাকে দেখেই সাইজ লেবেল বলা যায়। যেমনঃ ML, XL, 32, 34, 36 এই ধরনের লেখা
থাকে।
কেয়ার লেবেলঃ এই লেবেলে পোশাকের
গুণাগুণ এবং ব্যবহার সম্বন্ধে লেখা থাকে।
চিত্রঃ কেয়ার লেভেল (গুগল)
কম্পোজ লেবেলঃ এই লেবেল সংযুক্ত অবস্থায় থাকে তাই একে
কম্পোজ লেবেল বলে। যেমনঃ মেইন লেবেল , কেয়ার ও সাইজ লেবেল একটি মাত্র লেবেলেই থাকে।
প্রাইজ
লেবেলঃ এই জাতীয় লেবেল সাধারণত পোশাকের মুল্য কত শুধু সেইটাই
লেখা থাকে।
এর পরেও বায়ারের নিজস্ব
লেবেল থাকতে পারে।*রিক্যাপ কর্তৃক প্রস্তুতকৃত
0 Comments