এপারেল মারচেন্ডাইজিং:-
মারচেন্ডাইজিং শব্দটি মারচেন্ডাইজ থেকে এসেছে।মারচেন্ডাইজ
অর্থ প্রোডাক্ট ক্রয় এবং বিক্রয় করা।
এপারেল মারচেন্ডাইজিং হলো রো ম্যাটেরিয়াল, এক্সেসোরিস
ক্রয় করা, কস্টিং
এবং প্রাইজিং, গার্মেন্টস
প্রোডিউসিং, হাই
কোয়ালিটি লেভেল ধরে রাখা এবং শিডিউল টাইম অনুসারে গার্মেন্টস এক্সপোর্ট করা।
এপারেল এবং ফাশন ইন্ড্রাস্ট্রিতে মারচেন্ডাইজারের
প্রকারভেদ:-
এপারেল এবং ফাশন ইন্ড্রাস্ট্রিতে মারচেন্ডাইজারের ৪ ধরনের
হয়।
১. ফাশন মারচেন্ডাইজার
২. এপারেল প্রোডাকশন অথবা এক্সপোর্ট মারচেন্ডাইজার
৩. রিটেইল মারচেন্ডাইজার
৪. ভিজিউয়াল মারচেন্ডাইজার
এপারেল
মারচেন্ডাইজারের ৩০ টি দায়িত্ব এবং কর্তব্য:-
১. নতুন অর্ডারের বায়ারের এড্রেস কালেক্ট করা।
২.ইমেলের মাধ্যমে বায়ারের সাথে যোগাযোগ করা।
৩.বায়ারের রেস্পন্স রিসিভ করার পর সাম্পল এবং প্রোডাকশন
অর্ডারের প্লানিং করা
৪.বায়ারের সাম্পল,
এক্সেসোরিস,ট্রিমিং
এবং বিভিন্ন ধরনের ছোয়াস কালেক্ট করা।
৫.বায়ারের কাছে সাম্পল পাঠানো এবং ফলোআপ করা।
৬.সাম্পল এপ্রোভালের জন্য প্রাইজ কোয়াটেশন তৈরি করা।
৭.সাম্পল এপ্রোভালের পর অথবা সাম্পল নিয়ে কোনো কমেন্ট থাকলে
তা কন্সিডার করা।
৮.ফেব্রিক এবং এক্সেসোরিসের কনজাম্পশন ক্যালকুলেশন করা।
৯. গার্মেন্টস কস্টিং করা।
১০. ফেব্রিক এবং এক্সেসোরিসের ল্যাব ডিপ্স করা।
১১. এক্সপোর্ট এলসি রিসিভ করা, টেকনিকাল এবং
কমার্শিয়াল পইট ভেরিফাই করা।
১২. গার্মেন্টস এক্সপোর্টের টাইম শিডিউল এস্টিমেট করা।
১৩. গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি বাংকে ব্যাক টু ব্যাক এলসি ওপেন
করা।
১৪. ফেব্রিক এবং এক্সেসোরিস সোর্সিং করা।
১৫. ইন্টারনাল অর্ডার শিট, পারচেজ অর্ডার,
বকিং শিট, প্যাকিং
লিস্ট তৈরি করা।
১৬. গার্মেন্টস আনালাইসিস, প্রোডাকশন প্লানিং এবং কন্ট্রোলিং করা।
১৭.AQL
মেইন্টেন করা।
১৮. ফাইল এবং এক্সপোর্ট এর সমস্ত ডকুমেন্ট মেইন্টেন করা।
১৯. শিডিউল টাইম অনুসারে গার্মেন্টস প্রোডাকশন প্রগ্রেস
মনিটরিং করা।
২০. ছোয়াস মেকিং এবং প্রোডাকশন ইউনিট ও কোয়ালিটি কনসার্ন
লোকের কাছে ডিস্ট্রিবিউশন করা।
২১. ট্রিম এবং এক্সেসোরিস স্যাপ্লায়ারের সাথে কমিউনিমেট এবং
নেগোসিশন করা।
২২. প্রি-শিপমেট ডকুমেন্ট এরেঞ্জ করা।
২৩. গার্মেন্টস প্যাকিং মনিটর করা।
২৪. শিপমেন্টের জন্য কোয়ালিটি ইন্সপেকশন করা এবং বায়িং
হাউজে তথ্য দেওয়া।
২৫. শিপমেন্টের সমস্ত ডকুমেন্ট এরেঞ্জ করা এবং ফাইনাল
ইন্সপেকশন করা।
২৬. গার্মেন্টস এক্সপোর্টের সাইক্লিকাল প্রসেস মনিটর করা।
২৭. বায়ারের সাথে কন্টিনিউয়াস কমিউনিকেট করা।
২৮. আনড্যামেজ অবস্থায় বায়ারকে অর্ডার হ্যান্ডওভার করা।
২৯. লজিকাল এবং প্লিজান্ট বিহেভিয়ার দ্বারা লোকজনকে মোটিভেট
করা।
৩০.ফাইনালি,
গার্মেন্টস এক্সপোর্টের মাধ্যমে প্রফিট নিশ্চিত করা।
#রিক্যাপ
কর্তৃক প্রস্তুতকৃত
2 Comments
মারচেন্ডাইজারের অর্থ ক্রয় বিক্রয় এটা কোন ছাগলে শিখিয়েছে ?
ReplyDelete১০০% গাজাখরি
ReplyDelete