Ticker

6/recent/ticker-posts

"প্রিন্টিং এবং সাথে রয়েছে প্রিন্টিং চেনার আকর্ষনীয় ভিডিও"

প্রিন্টিংঃ
ফেব্রিক বা গার্মেন্টকে আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য প্রিন্টিং খুবইজনপ্রিয় প্রিন্টিংকে মুলত তিন ভাগে ভাগ করাযায় যেমনঃ
ফেব্রিক বাঅলওভারপ্রিন্টিং
গার্মেন্ট প্রিন্টিং
ইয়ার্নপ্রিন্টিং

আজকে আমরা অল ওভার প্রিন্টিং নিয়ে আলোচনা করব
ফেব্রিক বা অল ওভার প্রিন্টিংঃ
সমস্ত ফেব্রিক জুড়ে প্রিন্ট করাকে অল ওভার প্রিন্টিং বলা হয় অল ওভার প্রিন্টকে দুই ভাগে ভাগ করা যায় যথাঃ

  • ওভেন ফেব্রিক প্রিন্টিং 
  • নীট ফেব্রিক প্রিন্টিং
অল ওভার প্রিন্টিং এর ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত মেশিন গুলো ব্যবহার করা হয় যেমনঃ

কম্পিউটার
 স্মার্ট ফিল্ম প্রিন্টার
নরমাল পেপার প্রিন্টার
নাইলন ম্যাশ আটাচিং মেশিন
কালার মিক্সার মেশিন
হ্যান্ড স্কীন মেশিন
রোটারী স্কীন মেশিন
কালার মিক্সার মোটর
লুপ স্টীমার মেশিন
১০ কন্টিনিউয়াস ওয়াশিং মেশিন
১১ স্টেন্টার মেশিন
১২ কম্পাক্টিং মেশিন

চেকিং পয়েন্ট অফ প্রিন্টিংঃ

বায়ার থেকে ডিজ়াইন গ্রহণ করার পর ,নিম্নলিখিতবিষয়চেককরতেহবে
সফট ফাইল কোয়ালিটি
রিপিট মেজারমেন্ট
ফেব্রিকেশন
বেস কালার
সোয়াচ অথবা পেন্টোন কালার
হ্যান্ডস্টাইক অফ সাইজ
হ্যান্ডস্টাইক অফ কোয়ানটিটি
স্পেশালইন্সট্রাকশন (যদিথাকে)

প্রকারভেদঃ
অল ওভার প্রিন্টিংকে নিম্নলিখিত ভাগে ভাগ করা যায় যেমনঃ

পিগমেন্টপ্রিন্ট
রিএক্টিভপ্রিন্ট
ডিসর্চাজপ্রিন্ট
গ্লিটারপ্রিন্ট
ডিসপার্সপ্রিন্ট
এসিডপ্রিন্ট


ব্লগটি সম্পূর্ণ না পড়লেও শুধুমাত্র আমাদেরই ভিডিওটি দেখলে আপনারা আজকের পোস্ট অর্থাৎ প্রিন্টিং সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারনা পেয়ে যাবেন।





ভিডিওঃ Youtube/Texandtech


পিগমেন্টপ্রিন্টঃ

প্রিন্ট পেষ্টের  রেসিপিঃ
বাইন্ডারঃ ২০%
থিকেনারঃ৩-%
আমোনিয়াঃ %
ফিক্সিংএজেন্টঃ %
গ্লিসারিনঃ %
ইউরিয়াঃ %
পানিঃপ্রয়োজনমত


কালার এবং ফাইবারের মধ্যে ক্রস লিংকিং ঘটার জন্য বাইন্ডার ব্যবহার করা হয় প্রিন্টিং পেস্ট এর ভিসকোসিটি কন্ট্রোল করার জন্য থিকেনাব্যবহার করা হয় প্রিন্টিং পেস্টের পিএইচ কন্ট্রোল করার জন্য ইউরিয়া ব্যবহার করা কিউরিং এরপর ডিজাইনটি ফেব্রিকের গায়ে ফিক্সড করার জন্য ফিক্সিং এজেন্ট ব্যবহার করা হয় এবং রাবিং ফাস্টনেসে উন্নতি প্রদান করে গ্লিসারিং লেভেলিং এজেন্ট হিসেবে কাজ করে ইউরিয়া বাতাস থেকে আর্দ্রতা শোষন করে নেয় ইহা কালার হার্ডনেসে বাধা প্রধান করে এবং ফরমাল্ডিহাইড টেস্ট পাশ করতে সাহায্য করে
পিগমেন্ট প্রিন্টিং এর জন্য কিউরিং অপরিহার্য সাধারণত ১৪০ থেকে ১৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় থেকে মিনিট কিউরিং করা হয় সাধারণ্ত সবধরনের ফেব্রিকে পিগমেন্ট প্রিন্ট করা যায় প্রিন্টিং কস্ট অনেক কম ,ওয়াশিং না করার কারনে হ্যান্ড ফিল তেমন ভাল নয় ফেব্রিকে কালার পাশিং খুব কম হয়

রিএক্টিভ প্রিন্টঃ

প্রিন্ট পেষ্টের রেসিপিঃ
আলজিনেট গাম %
আর জি .৫০%
সোডাআশ %
সোডিয়াম বাইকার্বনেট %
ইউরিয়া ১০%
পানিঃপ্রয়োজনমত

আলজিনেট গাম থিকেনার হিসেবে কাজ করে আরজি রেসিস্ট সল্ট হিসেবে কাজ করে ইহা কালার বা ডাইসকে ব্লিডিহতে বাধা প্রদান করে সোডা এশ ফিক্সিং এজেন্ট হিসেবে কাজ করে সোডিয়াম বাইকার্বনেট প্রিন্টিং পেষ্ট হতে মুক্ত এসিডকে নিউট্রলাইস করে এবং ডাই সেলুলোজের মধ্যকার বিক্রিয়াকে প্রমোট করে ইউরিয়া বাতাথেকে আর্দ্রতা শোষন করে নেয় ইহা কালার হার্ডনেসে বাধা প্রধান করে এবং ফরমাল্ডিহাইড টেস্ট পাশ করতে সাহায্য করে এই প্রিন্টিং এর স্টিমিং তাপমাত্রা ১০৩ থেকে ১০৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস এবং এই স্টিমিং থেকে ১২ মিনিট করা হয় রিএক্টিভ প্রিন্টিং অবশ্যই ওয়াশিং করতে হবে

রিএক্টিভ প্রিন্টিং এর কস্ট অনেক বেশি ওয়াশিং এর কারনেই প্রিন্টিং   খুবই সফট হ্যান্ড ফিল পাওয়া যায় লাইট গ্রাউন্ড কালারের উপর রিএক্টিভ প্রিন্ট করা হয় ফেব্রিকে কালার পাশিং খুব বেশি হয় অর্থাৎ অপর পৃষ্টে ডিজাইনটি স্পষ্ট ভাবে দেখা যায় রিএক্টিভ প্রিন্টিং কটন, ভিসকস এবং মডাল ফেব্রিকের উপর করা হয়

(চলবে)

*রিক্যাপ কর্তৃক প্রস্তুতকৃত



Post a Comment

4 Comments

  1. ধন্যবাদ। অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পারলাম।
    ডিসচার্জ প্রিন্ট নিয়ে আলোচনা করলে আরো উপকৃত হবো

    ReplyDelete
    Replies
    1. Thanks for your valuable comment. Stay with us for further article.

      Delete